হেক্সাডেসিমাল কালার কোডঃ (প্রযুক্তির রং)
আমরা জানি যে যেকোনো কালার বা রঙ কে শুধুমাত্র লাল,সবুজ ও নীল রং দ্বারা প্রকাশ করা যায়। এগুলিকে নিদিষ্ট অনুপাতে মিশিয়ে যেকোনো রং তৈরী করা যায়।এই প্রযুক্তি টিভির স্ক্রীনেও থাকে ভালো করে দেখলে দেখা যাবে টিভির স্ক্রীনে কতগুলি লাল,সবুজ ও নীল দাগ থাকে। ধরুন কোনো একটি নির্দিষ্ট কালার আপনার দরকার বা
কাউকে দেখানোর দরকার তাহলে আপনাকে সেই কালারের কোনো কিছু নমুনা হিসাবে নিয়ে যেতে হবে । কিন্তু সবসময় তো তা সম্ভব নয় । তাই যদি হেক্সাডেসিমাল কালার কোড জানা থাকে তাহলে সহজেই সেই কালার কে মনে রাখা যায়।
হেক্সাডেসিমাল কালার আসলে ইন্টারনেট এর স্টান্ডার্ড কালার ।কিন্তু ডিজিটাল যেকোনো ক্ষেত্রে এই কালার কোড ব্যবহার করা হয়।ফটোশপ বা অন্য কোনো ফটো এডিটিং সফটওয়্যার এ কালার ব্যবহারের সময় হেক্সাডেসিমাল কালার ব্যবহার করা হয়।অর্থাৎ রং নিয়ে কম্পিউটার বা যেকোনো ইলেট্রিক গ্যাজেট নিয়ে কাজ করেতে গেলেই কালার কোডের দরকার পরবে। ৬ ডিজিট দ্বারা একটা হেক্সাডেসিমাল কালার বোঝানো যায়। হেক্সাডেসিমাল কালারের ক্ষেত্রে যেকোনো সংখ্যা কে 0,1,2,3,4,5,6,7,8,9, A,B,C,D,E,F দ্বারা প্রকাশ করা হয়। ধরি 33AAFF একটি হেক্সাডেসিমাল কালার কোড যার প্রথম দুটি ডিজিট অর্থাৎ 33 লাল রং কে প্রকাশ করে, AA সবুজ রং কে প্রকাশ করে আর FF নীল রং কে প্রকাশ করে। আর এই তিনটি অনুপাত 33AAFF কোড বিশিষ্ট কালার তৈরী করে।
FFFFFF কোড টি হল এর সর্বচ্চ মান যা সাদা কালার কে নির্দেশ করে। আর সর্বনিম্ন মান 000000 যা কালো কালার কে নির্দেশ করে।
এই কালার গুলি কে আবার ডেসিমালে প্রকাশ করলে ০ থেলে ২৫৫ পর্যন্ত মান পাওয়া যায়।
ডিজিটাল যেকোনো ক্ষেত্রে হয় হেক্সাডেসিমাল কালার বা RGB ডেসিমাল কালার কোড ব্যবহার করা হয়। তবে হেক্সাডেসিমাল কালার সিস্টেমই বেশী পরিচিত।
যেকোনো হেক্সাডেসিমাল কালার কে আবার ডেসিমাল কালারে পরিনত করা যায়। ধরি C933F4 একটি হেক্সাডেসিমাল কোড এর যার লাল রং এর মান C9 সবুজ রং এর মান 33 আর নীল রং এর মান F4,
ডেসিমাল R= (c x 16)+9=(12 x 16)+9=201
G=(3 x 16)+3=51
B=(f x 16)+4=( 15 x 16)+4=244
আমরা জানি যে যেকোনো কালার বা রঙ কে শুধুমাত্র লাল,সবুজ ও নীল রং দ্বারা প্রকাশ করা যায়। এগুলিকে নিদিষ্ট অনুপাতে মিশিয়ে যেকোনো রং তৈরী করা যায়।এই প্রযুক্তি টিভির স্ক্রীনেও থাকে ভালো করে দেখলে দেখা যাবে টিভির স্ক্রীনে কতগুলি লাল,সবুজ ও নীল দাগ থাকে। ধরুন কোনো একটি নির্দিষ্ট কালার আপনার দরকার বা
কাউকে দেখানোর দরকার তাহলে আপনাকে সেই কালারের কোনো কিছু নমুনা হিসাবে নিয়ে যেতে হবে । কিন্তু সবসময় তো তা সম্ভব নয় । তাই যদি হেক্সাডেসিমাল কালার কোড জানা থাকে তাহলে সহজেই সেই কালার কে মনে রাখা যায়।
হেক্সাডেসিমাল কালার আসলে ইন্টারনেট এর স্টান্ডার্ড কালার ।কিন্তু ডিজিটাল যেকোনো ক্ষেত্রে এই কালার কোড ব্যবহার করা হয়।ফটোশপ বা অন্য কোনো ফটো এডিটিং সফটওয়্যার এ কালার ব্যবহারের সময় হেক্সাডেসিমাল কালার ব্যবহার করা হয়।অর্থাৎ রং নিয়ে কম্পিউটার বা যেকোনো ইলেট্রিক গ্যাজেট নিয়ে কাজ করেতে গেলেই কালার কোডের দরকার পরবে। ৬ ডিজিট দ্বারা একটা হেক্সাডেসিমাল কালার বোঝানো যায়। হেক্সাডেসিমাল কালারের ক্ষেত্রে যেকোনো সংখ্যা কে 0,1,2,3,4,5,6,7,8,9, A,B,C,D,E,F দ্বারা প্রকাশ করা হয়। ধরি 33AAFF একটি হেক্সাডেসিমাল কালার কোড যার প্রথম দুটি ডিজিট অর্থাৎ 33 লাল রং কে প্রকাশ করে, AA সবুজ রং কে প্রকাশ করে আর FF নীল রং কে প্রকাশ করে। আর এই তিনটি অনুপাত 33AAFF কোড বিশিষ্ট কালার তৈরী করে।
FFFFFF কোড টি হল এর সর্বচ্চ মান যা সাদা কালার কে নির্দেশ করে। আর সর্বনিম্ন মান 000000 যা কালো কালার কে নির্দেশ করে।
এই কালার গুলি কে আবার ডেসিমালে প্রকাশ করলে ০ থেলে ২৫৫ পর্যন্ত মান পাওয়া যায়।
Decimal | 0 | 1 | 2 | 3 | 4 | 5 | 6 | 7 | 8 | 9 | 10 | 11 | 12 | 13 | 14 | 15 |
Hexadecimal | 0 | 1 | 2 | 3 | 4 | 5 | 6 | 7 | 8 | 9 | A | B | C | D | E | F |
ডিজিটাল যেকোনো ক্ষেত্রে হয় হেক্সাডেসিমাল কালার বা RGB ডেসিমাল কালার কোড ব্যবহার করা হয়। তবে হেক্সাডেসিমাল কালার সিস্টেমই বেশী পরিচিত।
যেকোনো হেক্সাডেসিমাল কালার কে আবার ডেসিমাল কালারে পরিনত করা যায়। ধরি C933F4 একটি হেক্সাডেসিমাল কোড এর যার লাল রং এর মান C9 সবুজ রং এর মান 33 আর নীল রং এর মান F4,
ডেসিমাল R= (c x 16)+9=(12 x 16)+9=201
G=(3 x 16)+3=51
B=(f x 16)+4=( 15 x 16)+4=244
No comments:
Post a Comment