১৮৪৫-১৮৫০ সালে হিমালয় পর্বতমালার শৃঙ্গগুলির ও ঐ অঞ্চলের জরিপের কাজ শুরু হয় জর্জ এভারেস্ট নামের এক ইংরেজের নেতৃত্বে । তারই এক কর্মচারী ছিলেন রাধানাথ শিকদার । তখন বেশীরভাগ শৃঙ্গগুলির নাম দেওয়া হত রোমান অক্ষরের সাহায্যে ।
হিসাব করতে করতে রাধানাথ একদিন আবিষ্কার করলেন এক চমৎকার তথ্য , পিক-XV নামের শৃঙ্গটিই পৃথিবীর সবচেয়ে উচ্চতম শৃঙ্গ উচ্চতা প্রায় ৮৮৪৮ মিটার । পরবর্তী কালে এই পিক-XV এরই জর্জ এভারেস্টের নাম অনুযায়ী মাউন্ট এভারেস্ট রাখা হয় । যদিও রাধানাথের এই অবদানের কথা তখন ইংরেজ সরকার প্রকাশ করেনি । তা প্রকাশ পায় আরোও অনেক দিন পরে । রাধানাথ শিকদারের গণিত প্রতিভা শুধু এখানেই শেষ নয় । মাত্র ১৬ বছর বয়সে তিনি একটি সম্পাদ্য পদ্ধতি আবিষ্কার করেন যা তৎকালীন সময়ের একটি বিখ্যাত বিজ্ঞান পত্রিকায় "To draw a Tangent to two circles" নামে প্রকাশিত হয় ।
অজানাকে জানা এবং অজেয়কে জয় করার দুর্নিবার ইচ্ছা থেকেই মানুষ এভারেস্ট জয় করার স্বপ্ন দেখতে পারে, মাউন্ট এভারেস্ট জয়ী সবাইকে বিশেষ করে প্রথম দুজন মানুষ- হিলারি এবং তেনজিংকে অফুরন্ত শুভেচ্ছা জানাই। শুভেচ্ছা রাধানাথ শিকদারকে তার এই আবিষ্কারের জন্য
ReplyDelete