যে যৌগিকে অক্সিজেন পরমাণু কিছুটা আলগা হয়ে যুক্ত থাকে, তা থেকে অক্সিজেন পাওয়া যেতে পারে। এই যৌগিককে উত্তপ্ত করলে অক্সিজেন পরমাণু আলাদা হয়ে গিয়ে,
অক্সিজেন অণু তৈরী করে ও অক্সিজেন, গ্যাসীয় অবস্থায় জমা হয়। এই অক্সিজেনকে একটি নলের ভেতর দিয়ে জলভরা পাত্রে নিয়ে যাওয়া হয়। সেই পাত্র থেকে এই অক্সিজেন ,জল বের করে দিয়ে তার জায়গা দখল করে নেয়। এই ভাবে পাত্রটি অক্সিজেনে ভরে ওঠে। এই পদ্ধতিতেই, ১৭৭২ খ্রীষ্টাব্দে সুইডেনের রসায়নবিদ, Karl Sehcele ও ১৭৭৪ খ্রীষ্টাব্দে একজন ইংরেজ রসায়নবিদ, Joseph Priestley, এই দুজনে অক্সিজেন আবিষ্কার করেন। তারা দুজনেই বুঝতে পেরেছিলেন যে-গ্যাস তারা পেলেন তা বাতাস থেকে আলাদা ধরনের । Sehcele এর নাম দিলেন ‘আগুনের বাতাস'। দু একবছর পরে, একজন ফরাসী রসায়নবিদ, Antoin Liavoisier প্রথমে এই গ্যাসকে, অকিাজেন নাম দিলেন। তিনি এই নামকরণ করলেন কয়েকটি গ্রীক শব্দ থেকে, যাদের অর্থ হলো ‘অম্লতা সৃষ্টি করা' এই নাম তিনি ব্যবহার করলেন কারণ তিনি ভাবলেন, যে সকল যৌগিকের অণুতে অক্সিজেন থাকে, সেগুলো অম্ল বা এ্যাসিড (Acid) জাতীয়, যার স্বাদ সাধারণতঃ অম্ল । LaVoisier ভুল করেছিলেন। অম্ল বা এ্যাসিড জাতীয় পদার্থে অক্সিজেন থাকতে পারে, আবার নাও থাকতে পারে।অম্লতার সাথে অক্সিজেনের কোন সম্পর্ক নেই। কিন্তু নামটা রয়েই গেল ।।
অক্সিজেন অণু তৈরী করে ও অক্সিজেন, গ্যাসীয় অবস্থায় জমা হয়। এই অক্সিজেনকে একটি নলের ভেতর দিয়ে জলভরা পাত্রে নিয়ে যাওয়া হয়। সেই পাত্র থেকে এই অক্সিজেন ,জল বের করে দিয়ে তার জায়গা দখল করে নেয়। এই ভাবে পাত্রটি অক্সিজেনে ভরে ওঠে। এই পদ্ধতিতেই, ১৭৭২ খ্রীষ্টাব্দে সুইডেনের রসায়নবিদ, Karl Sehcele ও ১৭৭৪ খ্রীষ্টাব্দে একজন ইংরেজ রসায়নবিদ, Joseph Priestley, এই দুজনে অক্সিজেন আবিষ্কার করেন। তারা দুজনেই বুঝতে পেরেছিলেন যে-গ্যাস তারা পেলেন তা বাতাস থেকে আলাদা ধরনের । Sehcele এর নাম দিলেন ‘আগুনের বাতাস'। দু একবছর পরে, একজন ফরাসী রসায়নবিদ, Antoin Liavoisier প্রথমে এই গ্যাসকে, অকিাজেন নাম দিলেন। তিনি এই নামকরণ করলেন কয়েকটি গ্রীক শব্দ থেকে, যাদের অর্থ হলো ‘অম্লতা সৃষ্টি করা' এই নাম তিনি ব্যবহার করলেন কারণ তিনি ভাবলেন, যে সকল যৌগিকের অণুতে অক্সিজেন থাকে, সেগুলো অম্ল বা এ্যাসিড (Acid) জাতীয়, যার স্বাদ সাধারণতঃ অম্ল । LaVoisier ভুল করেছিলেন। অম্ল বা এ্যাসিড জাতীয় পদার্থে অক্সিজেন থাকতে পারে, আবার নাও থাকতে পারে।অম্লতার সাথে অক্সিজেনের কোন সম্পর্ক নেই। কিন্তু নামটা রয়েই গেল ।।
No comments:
Post a Comment