একদিন আইনস্টাইন ট্রেনে যাচ্ছিলেন । তখন চেকার টিকিট চেক করতে করতে আইনস্টাইন কে টিকিট দেখাতে বললেন। কিন্তু আইনস্টাইন তাঁর টিকিট খুঁজে পাচ্ছিলেন না । তারপর চেকার আইনস্টাইন কে চিনতে পারলেন ও বললেন
-
This is default featured slide 1 title
Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by NewBloggerThemes.com.
-
This is default featured slide 2 title
Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by NewBloggerThemes.com.
-
This is default featured slide 3 title
Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by NewBloggerThemes.com.
-
This is default featured slide 4 title
Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by NewBloggerThemes.com.
-
This is default featured slide 5 title
Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by NewBloggerThemes.com.
ম্যাজিক্যাল টাচ্ঃ
একজন বন্ধু কে একটি চেয়ারে বসিয়ে পা-দুটিকে সোজা ছড়িয়ে , মাথাকে সামান্য হেলিয়ে ও হাত দুটিকে মুড়তে বল ( ঠিক নীচের ছবির মত ।) এবার তোমার বন্ধুর কপালে একটি আঙুল দিয়ে সামান্য চেপে ধরো । তাহলে তোমার বন্ধু
স্যাকারিন আবিস্কারঃ
একদিন আমেরিকার এক রসায়নবিদ রেমপেন তাঁর ল্যাবেরটরিতে আলকাতরা নিয়ে কতগুলি পরীক্ষা করার পর নিজের ঘরে খেতে বসলেন। তখন তিনি যাই মুখে দেন তাই তাঁর মিষ্টি মনে হয়। তিনি ভাবলেন রান্নায় চিনি বেশী দিয়ে তাঁর রাঁধুনীই বোধহয় এই কাজ করেছে । তাই তিনি তাকে ধমকও দিলেন । অবশ্য কিছু পরে
ছোটো বেলায় লিখতে শেখাঃ-
আমরা এখন লিখতে এবং আঁকতে পারি। আমরা ভাবি এতো খুব সহজ ব্যপার । কিন্তু একজন শিশু ,যে এই লিখতে বা আঁকতে শিখছে , তার কাছে এটা খুবই কষ্টকর কাজ। কারন এই লেখা বা আঁকা আমাদের কাছে অভ্যাসে দাঁড়িয়েছে তাই খুব সহজ মনে হয়। কিন্তু শিশুরা এটাকে
কেমন করে ম্যজিশিয়ান রা শূন্যে ভেসে থাকে?
আমরা অনেক সময় দেখি যে ম্যাজিশিয়ান রা মঞ্চে ম্যজিক দেখানোর সময় মাটি থেকে কিছুটা উপরে শূন্যে ভেসে আছেন। আচ্ছা তারা কিভাবে ভেসে থাকে? শূন্যে ভেসে থাকার অনেক গুলি পদ্ধতি আছে তার মধ্যে অন্যতম উল্লেখযগ্য হল
মজাদার দড়ি ও ফাঁসের বা গিঁটের (knot) খেলাঃ
নীচের ছবিটা লক্ষ্য কর। একটা মাঝারি ধরনের দড়ি নাও।( ওই মোটামুটি ৩০ সেন্টিমিটার মত হলেই হবে।) এবার ছবির মত ধাপ-১ , ধাপ-২ হয়ে ধাপ-৩ এর মত ফাঁস তৈরী কর। এখন প্রশ্ন হল ,যদি ‘ক’ ও ‘খ’ প্রান্ত ধরে টান দেওয়া যায় তাহলে দড়িটিতে কতগুলি ফাঁস (knot) পরবে?
স্থানাঙ্ক জ্যামিতি ও একটি ম্যাজিকঃ
জ্যামিতির আলোচনায় কোনো বিন্দু সম্পর্কে জানতে গেলে প্রথমেই জানতে হয় তার অবস্থান। ফরাসি গনিতবিদ রেনে ডেকার্তেস তৈরী করে ছিলেন স্থানাঙ্ক জ্যামিতি । এখানে থাকে একটি অনিভুমিক(x –অক্ষ বা ভুজ) ও আরেকটি অভিলম্ব (y-অক্ষ বা কোটি) সরলরেখা। এই ভুজ ও কোটি হতে নেওয়া লম্ব দূরত্ব থেকেই
কিভাবে একটি বৃত্তের কেন্দ্র খুঁজতে হয়?
ধর তোমাকে একটি বৃত্ত দেওয়া হল (যার কেন্দ্র চিহ্নিত করা নেই) আর বলা হলো এই বৃত্তটির কেন্দ্র খুঁজে বের করতে তখন তুমি কি করবে?
ফের্মার শেষ উপপাদ্য রহস্যঃ
গনিত এমনিতেই সংখ্যা ,ধাঁধা ও সৌন্দর্যে আকর্ষনীয়। তার উপর কখনো কখনো আবার গনিতবিদের ছোটো ছোটো কাজে হয়ে ওঠে গল্পের মতই রহস্যময়। ঠিক সেরকমই একটি ঘটনা ঘটে ছিলো গনিতবিদ ফ্রেমার ক্ষেত্রে। পুরো নাম পিয়ের দ্য ফ্রেমা ( বা Fermat )
ঘটনাটির পিছনে ছিলো খুব ছোটো আর সহজ একটা থিওরেম। যা সদ্য গনিত শেখা কোনো ছাত্রও খুব সহজে বুঝতে পারে
পি.সি সরকার ও কিছু কথা
আজ জি বাংলার অনুষ্ঠান হ্যাপী পেরেন্টস ডে অনুষ্ঠানে পি সি সরকার (জুনিয়ার) ম্যাজিক বিজ্ঞান ও তাঁদের পরিবার নিয়ে কিছু দারুন কথা বা ঘটনা বললেন তা নিজের মত করে লিখে রাখলাম।
তিনি বললেন – তাঁদের পরিবার ম্যাজিক দেখিয়ে আসছে
সুরেলা রাস্তা (মিউজিক্যাল রোড)
বস্তুর কম্পনে তৈরী হয় শব্দ । আর যখন সেই কম্পনকে নির্দিষ্ট ছন্দে নিয়ন্ত্রিত করা হয় তখন তা সৃষ্টি করে শ্রুতিমধুর শব্দ বা সুর। আর এই সহজ টেকনোলজিকেই ব্যবহার করা হয়েছে জাপানের কিছু রাস্তায়। এখানে রাস্তার উপরে কিছু দূরত্ব অন্তর সমান্তরাল খাঁজ কাটা থাকে। এই খাঁজ গুলিকে নির্দিষ্ট দূরত্বে রাখা
এক বিজ্ঞানীর গল্প ( এ পি জে আব্দুল কালাম )
একদিন একজন বিজ্ঞানী তার বসের কাছে এসে বললেন - " স্যার, আমি আমার ছেলে-মেয়েদের কথা দিয়েছি যে , এই শহরেই একটা প্রদর্শনী তে তাদের কে নিয়ে যাব। তাই আমি বিকেল ৫টা ৩০ শে ছুটি চাই "
তখন বস তার ছুটি মঞ্জুর করলেন। তারপর বিজ্ঞানীটি যথারীতি কাজ শুরু করলেন। তারপর হঠাৎ
[ বীজগনিতের মজাঃ ১]
একজন শিক্ষক তার ছাত্রদের বললেনঃ যে কোনো একটি তিন অংকের একটি সংখ্যা নাও , যাদের প্রত্যেক অংকই আলাদা। এবার এই সংখ্যাটির অংক গুলির ২টি করে নিয়ে যে ছয়টি সংখ্যা পাওয়া যায় তাদের যোগফল নির্নয় কর। তাকে তোমার ধরা সংখ্যাটির অংক গুলির যোগফল দ্বারা ভাগ কর। ... তখন সমস্ত ছাত্রের
পেন না তুলে ডায়াগ্রাম আঁকাঃ(গনিতের সহজ প্রয়োগ)
আমরা ছোটোবেলা থেকেই একটা ধাঁধা বা প্রবলেম এর সাথে খুবই পরিচিত। তা হল নীচের ছবিটা (চিত্র-১) দেওয়া থাকবে আর বলা হবে পেন না তুলে আর কোনো লাইনের উপরদিয়ে দুবার না গিয়ে (অর্থাৎ কোনো লাইন কে দুবার না বুলিয়ে) তুমি কি এই ডায়াগ্রামকে আঁকতে পারবে?
মনই যখন পরীক্ষাগারঃ
দুটি বস্তু একতি ভারী একটি হালকা । আচ্ছা দুটি বস্তু কেই একই সঙ্গে উপর থেকে ফেলে দিলে কোন বস্তুটি আগে মাটি স্পর্শ করবে? উত্তর হল দুটি বস্তুই একই সাথে মাটিতে পড়বে। একথা অনেক দিন আগেই প্রমান করে দিয়েছিলেন বিজ্ঞানী গ্যালেলিও। সেই উঁচু বাড়ির ছাদে উঠে,
গনিতের একটি ম্যাজিকঃ
প্রথমে একটি সাদা কাগজ নাও । তারপর তাতে ম্যাজিক নাম্বার 12345679 লেখা হল। এই সংখ্যাটি কিন্তু মনে রাখার ক্ষেত্রে খুবই সুবিধাজনক কারন এখানে 8 বাদে 1 থেকে 9 পর্যন্ত সকল সংখ্যাই পরপর আছে। তারপর তোমার বন্ধুকে জিজ্ঞাস কর ১ থেকে ৯ এর মধ্যে তার পছন্দের সংখ্যা কত। তোমার বন্ধু
চেকার শ্যাডো ইলিউশানঃ(checker shadow illusion)
এটা আমার এখনো পর্যন্ত দেখা সেরা অপটিক্যাল ইলিউশান(optical illusion)।এটা তৈরী করেছিলেন এডোয়ার্ড অ্যাডেলসান,যিনি MIT (Massachusetts Institute of Technology , Cambridge) এর vision science এর অধ্যাপক। নীচের ছবিটিতে লক্ষ্য কর। এখানে দাবা বোর্ডের স্টাইলে একটি বোর্ড গঠন করা আছে। আর তারমধ্যে দুটি বর্গক্ষেত্রে A ও B নামে চিহ্নিত করা আছে।
স্পুক হিল বা ম্যাগ্নেটিক হিল রহস্য
আচ্ছা যদি এমন কোনো জায়গা হত যেখানে একটি গাড়ি রেখে দিলে বা একটা বল রেখে দিলে তা আস্তে আস্তে উপরের দিকে গড়িয়ে চলে যায় বা জল পর্যন্ত উপরের দিকে প্রবাহিত হয় তাহলে কেমন হত ? আসলে এই রহস্যময় পৃথিবীতে কিন্তু এমন জায়গারও অস্তিত্ব আছে। ফ্লোরিডার
ঠান্ডা না গরম?
অনেক দিন আগে যখন থার্মমিটার আবিষ্কার হয়নি, তখন মানুষ অনুভব করে বুঝত কোনো জিনিস গরম না ঠান্ডা । কিন্তু এই অনুভব করে বোঝা ব্যাপারটা কিন্তু অনেক সময় আমাদের ভুল সিদ্ধান্তে উপনীত করে। তারই একটা ছোট্ট উদাহরন হল এই ঘটনাটি। তিনটি গ্লাস লেওয়া হল।
কাপ্রেকার সংখ্যা ও তার পরিচয়
কাপ্রেকার (Kaprekar) ছিলেন একজন ভারতবর্ষের গনিতবিদ। তাঁর উচ্চকোনো ডিগ্রী না থাকলেও সংখ্যাতত্বে তিনি ছিলেন খুবই পারদর্শী। সংখ্যাতত্বে 6174 সংখ্যা টি কাপ্রেকার সংখ্যা (kaprekar number or kaprekar constant) নামে পরিচিত।পুরোনাম দত্তরায় রামচন্দ্র কাপ্রেকার।এখন জানা যাক কাপ্রেকার সংখ্যার গুরুত্বটা কি বা কেনো এটি সংখ্যাতত্বে এতো বিখ্যাত?
একটি চাবি তালার ধাঁধাঃ
তিন বন্ধু একটি মেসে থাকে। তারা একসাথে কাজে বেরলেও ,তিনজনের কাজ ভিন্ন হওয়ায় একসাথে বাড়ি ফেরে না। আর তিনজনের কাছেই একটি করে আলাদা আলাদা তালা-চাবির সেট আছে। এখন প্রশ্ন হল তারা কিভাবে তালা গুলিকে লাগালে , যে বন্ধুই আগে আসুকনা কেন সে ঘরে প্রবেশ করতে পারবে। (মনে রাখতে হবে যে দরজাটি কিন্তু দুই পাল্লার, বালা/আংটা লাগানো দরজা)
সরলরেখা দ্বারা একটি চাকতিকে খন্ড করার সমস্যাঃ
একটা চাকতিকে সোজাসুজি ভাবে একটা সরললেখা দ্বারা দুটি অংশে ভাগ করতে পারি। আর দুটি সরলরেখা দ্বারা চার টি অংশে ভাগ করতে পারি। আবার তিনটি সরলরেখা দ্বারা সবচেয়ে বেশী ৭ টি অংশে ভাগ করতে পারি।(নীচের ছবির মত) আচ্ছা তাহলে যদি বলি একই ভাবে সাতটি সরলরেখা দ্বারা সবচেয়ে বেশী একটি চাকতিকে আমরা কটি ভাগে ভাগ করতে পারি?
পিঁপড়ের শক্তি--
একবার শস্য-সংগ্রহকারী পিঁপড়েদের ছবি তোলবার সময় ডাঃ হ্যাচিন্স দেখতে পান ---একটা পিঁপড়ে তার গর্তের মুখে আটকানো একখন্ড পাথর টেনে তোলার চেষ্টা করছে। অনেক্ষন চেষ্টার পর পিঁপড়েটা গর্তের মুখ থেকে পাথরের টুকরোটা টেনে তুলে দূরে সরিয়ে রাখল।তিনি পিঁপড়েটাকে
কিভাবে একটি পেরেকের সাহায্যে বারোটি পেরেক কে ব্যালেন্স করবে?
এই পোস্টে আমি দেখাবো কিভাবে একটি পেরেকের উপরে ব্যলেন্স করে বারোটি পেরেক কে রাখা যায়।
প্রথমেই আমাদের কোনো একটি পেরেক কে শক্ত একটি আধার বা সার্পটের উপরে লম্ব ভাবে রাখতে হবে।এখানে একটি কাঠের ব্লকের উপরে রাখা হয়েছে।(চিত্র-১)
কিভাবে একটা উপবৃত্ত (ellipse) অংকন করতে হয়?
আমরা সহজেই একটি পেন্সিল কম্পাসের সাহায্যে একটি বৃত্ত (circle) অংকন করতে পারি। কিন্তু কিভাবে একটি উপবৃত্ত (ellipse) অংকন করব?
একটি কাগজের পেজের উপর কিছুটা দূরত্বে দুটি পিন আটকানো হল। এবার একটি দড়িকে লুপ বা ফাঁস আকারের করা হল ও সেটা পিনের উপরে স্থাপন করা হল। ঠিক ছবির মতো।
মজার সংখ্যা অ্যামিকেবেল সংখ্যাঃ(amicable number):
অ্যামিকেবেল সংখ্যাঃ(amicable number): অ্যামিকেবেল সংখ্যা হল এমন দুটি সংখ্যা একটির ভাজক গুলির যোগফল অপর সংখ্যাটির সমান।এখন একটি উদাহরন এর সাহায্যে ব্যাপারটা বোঝা যাক। মনেকরি দুটি
কিভাবে ফটোশপে ব্যাচ প্রসেসিং করতে হয়
ধরুন আপনি অনেক গুলো ফটো নিয়ে কাজ করছেন । মানে আপনি অনেক গুলি ছবিতে একই এফেক্ট দিতে চাইছেন বা ওয়াটার মার্ক করতে চাইছেন । তাহলে প্রত্যেক বার ছবি গুলি কে এক-একটি করে কোনো ইমেজ এডিটর দিয়ে খুলে তা এডিট করতে হবে যা খুবই বিরক্তিকর ও সময় সাপেক্ষ ব্যাপার। তবে ফটোশপে
কিভাবে উইন্ডোসকে সর্টকাট ভাইরাস থেকে মুক্ত করতে হয়
এই কদিন আগে একটি সমস্যায় পরেছিলাম । যখনই কোনো পেনড্রাইভ বা মাইক্র-এস-ডি কার্ড (অর্থাৎ মোবাইল চীপ) কে ইউ এস বি দিয়ে কম্পিউটারে প্রবেশ করাচ্ছিলাম তখন পেনড্রাইভের সমস্ত ডাটা একটি সর্টকাট লিঙ্ক আকারে দেখচ্ছিলো যদিও পেনড্রাইভের সমস্ত ডাটা এক্সেস করা যাচ্ছিলো কিন্তু মোবাইল চীপের
কিভাবে বানাবে red-cayan 3d চশমা—
আগে একদিন লিখেছিলাম কিভাবে 3d ছবি কাজ করে বা কিভাবে 3d ছবি তোলা হয় , কিন্তু সেই ছবি দেখতে গেলে লাগে 3d চশমা যা খুব সহজেই বাড়িতেই তৈরী করা যায় । তা হয়তো বাজারে পাওয়া দামী চশমার মত অত উন্নতমানের হবে না কিন্তু 3d ছবি দেখতে সমর্থ।(আমরা এখনে রেড-সায়ান স্টিরিওগ্রাফিক ছবি দেখার চশমা তৈরী করব।)
এইচটিএমএল(HTML) শেখা কেনো দরকার ?
এইচটিএমএল (HTML) বা হাইপার টেক্সট মার্কাপ ল্যাংগুয়েজ এমন একটি ল্যাংগুয়েজ যার সাহায্যে ওয়েব পেজ তৈরি করা যায়।এখন সমস্ত কাজের জন্য লেখালেখি সাধারণত চম্পুতের-এর মাধ্যমে করা হয়ে থাকে। যখন আমরা কোনো বিষয়ে কোনো আর্টিকেল লিখি তখন সাধারনত উইন্ডোজ এর ক্ষেত্রে মাইক্রোসফট ওয়ার্ড ব্যবহার করে থাকি।
টাওয়ার অফ হানোই (Tower of Hanoi):
টাওয়ার অফ হানোই হল একপ্রকারের ম্যাথামেটিক্যাল গেম বা পাজেলও বলা যেতে পারে। এটা প্রথম বানিয়ে ছিলেন গনিতবিদ লুকাস। দেখতে খুবই সাদামাটা কিন্তু খুব মজার। এখানে থাকে তিনটি দন্ড আর কিছু ডিস্ক (disk) ,ডিস্ক গুলির বৈশিষ্ট্য হল এগুলি সমান আকারের নয় । যেগুলি একটি দন্ডের উপর পরপর সাজানো
হেক্সাডেসিমাল কালার কোডঃ (প্রযুক্তির রং)
হেক্সাডেসিমাল কালার কোডঃ (প্রযুক্তির রং)
আমরা জানি যে যেকোনো কালার বা রঙ কে শুধুমাত্র লাল,সবুজ ও নীল রং দ্বারা প্রকাশ করা যায়। এগুলিকে নিদিষ্ট অনুপাতে মিশিয়ে যেকোনো রং তৈরী করা যায়।এই প্রযুক্তি টিভির স্ক্রীনেও থাকে ভালো করে দেখলে দেখা যাবে টিভির স্ক্রীনে কতগুলি লাল,সবুজ ও নীল দাগ থাকে। ধরুন কোনো একটি নির্দিষ্ট কালার আপনার দরকার বা
আমরা জানি যে যেকোনো কালার বা রঙ কে শুধুমাত্র লাল,সবুজ ও নীল রং দ্বারা প্রকাশ করা যায়। এগুলিকে নিদিষ্ট অনুপাতে মিশিয়ে যেকোনো রং তৈরী করা যায়।এই প্রযুক্তি টিভির স্ক্রীনেও থাকে ভালো করে দেখলে দেখা যাবে টিভির স্ক্রীনে কতগুলি লাল,সবুজ ও নীল দাগ থাকে। ধরুন কোনো একটি নির্দিষ্ট কালার আপনার দরকার বা
চক্রাবৃত্ত সংখ্যা বা cyclic number
142857 সংখ্যাটি একটি ছয় অংক বিশিষ্ট সাধারন সংখ্যা মনে হলেও এটা কিন্তু দারুন বৈশিষ্ট্য যুক্ত সংখ্যা । এটাকে বলা হয় চক্রাবৃত্ত সংখ্যা বা cyclic number. এই সংখ্যা টা কে ১ থেকে ৬ পর্যন্ত সংখ্যা দ্বারা গুন করলে ওই অংক গুলিই অর্থাৎ 1,4,2,8,5,7 চক্রাকারে ঘুরে ফিরে আসে। (ঠিক ছবির মত—)
আমার পিএইচপি শেখা পর্ব-৬ ( পিএইচপি অপারেটর)
পিএইচপি অপারেটরঃ
অপারেটর অর্থাৎ যা দ্বারা ভেরিয়েবেল কে অপারেট করা হয় তাই হল অপারেটর। পিএইচপি -এর অপারেটর বিভিন্ন ধরনের হয় যেমন অ্যারিথমেটিক অপারেটর, অ্যাসাইমেন্ট অপারেটর ইত্যাদি...
দুই উপজাতি ও এক ভ্রমনকারীর ধাঁধাঃ
একটি দ্বীপে দুটি উপজাতি বাস করত। একটি উপজাতি সবসময় সত্য কথা বলে আর অন্য উপজাতিটি সবসময় মিথ্যা কথা বলে। ঐ দ্বীপে একজন ভ্রমন কারী একদিন ঐ উপজাতি দুটির দুটি লোকের সাথে মিলিত হল , যারা একজন লম্বা আর একজন বেঁটে। ভ্রমনকারী লম্বা মানুষটি কে জিজ্ঞাসা করলো-
কিভাবে ডিজিটাল ক্যামেরা (বা ফোনের ক্যামেরা) দিয়ে স্ক্যানারের কাজ করা যায়ঃ
প্রথমেই বলি স্ক্যানারে তোলা ছবি ও সাধারন ডিজিটাল ক্যামেরায় তোলা ছবির মধ্যে পার্থক্যটা কোথায়? স্ক্যানারের সাহায্যে যখন কোনো বই-এর পাতা স্ক্যান করা হয় তখন সাদা ব্যাকগ্রাউন্ড উপর কালো লেখা গুলি স্পস্ট ফুটে ওঠে , আর যখন তা প্রিন্ট করা হয় তা সাধারন বইয়ের পাতার মতই লাগে। কিন্তু যখন ক্যামেরা দিয়ে
তিনটি দ্বীপ ও তিনটি ব্রীজ এর সমস্যাঃ ---
মনেকরি তিনটি জলের গ্লাস ও তিনটি স্কেল রাখা আছে। গ্লাসগুলিকে এমন ভাবে রাখা আছে যে তাদের মধ্যকার দূরত্ব প্রত্যেকটি স্কেলের দৈর্ঘ্য থেকে বড়। (চিত্র-১) মনে করি প্রত্যেক গ্লাস এক একটি দ্বীপ এবং স্কেল গুলি হল ব্রীজ। এখন সমস্যাটি হল
3D ছবি নেওয়ার পদ্ধতিঃ--
আসলে 3D বলতে আমারা যতটা জটিল ভাবি তা কিন্তু ততটা জটিল নয়। আমাদের দু-নেত্র দৃষ্টি হওয়ায়
আমরা যখন কোনো বস্তুকে দেখি তা মস্তিকে একটি আনুভুতির সৃষ্টি করে। দুটি চোখ আসলে দুটি লেন্স কিন্তু আমরা দুটি ছবি দেখিনা । নির্দিষ্ট দূরত্বে বসানো দুটি লেন্স দুটি ছবি নিয়ে মস্তিষ্কে সম্মিলিত ভাবে একটি আনুভুতির সৃষ্টি করে। তাই আমরা দূরত্বকে ভালো ভাবে বুঝতে
স্পাইরাল অপটিক্যাল ইলিউশানঃ
চোখ হল আমাদের দর্শনেদ্রিয় । চোখ দ্বারা আমরা বিশ্বকে উপোলব্ধি করি ও সত্যকে জানি। কিন্তু আমরা চোখ দ্বারা যা দেখি তা সবই কি সত্য? না চোখ আমাদের ভুল জিনিশও দেখায় একেই আমরা দৃষ্টিভ্রম বা ইলিউশান বলি।আসলে ইলিউশান হল
আমার পিএইচপি শেখা পর্ব-৫ ( পিএইচপি ডাটা টাইপ)
এবার দেখব পিএইচপি এর ডাটা (data) টাইপ গুলি কেমন।
ডাটা টাইপঃ স্ট্রিং (string)
string হল অনেক গুলি charectar এর সমষ্টি। string লেখার সময় অবশ্যই কোট ব্যবহার করতে হবে।
কোডঃ
ডাটা টাইপঃ স্ট্রিং (string)
string হল অনেক গুলি charectar এর সমষ্টি। string লেখার সময় অবশ্যই কোট ব্যবহার করতে হবে।
কোডঃ
আমার পিএইচপি শেখা পর্ব-৪ ( প্রিন্ট ও ইকো )
পিএইচপি তে আউটপুট পাওয়ার দুটি মাধ্যম হল প্রিন্ট (print) ও ইকো (echo)
echo ও print এর মূল পার্থক্য হল echo একটি বা অনেকগুলি string কে আউটপুট আকারে দেখাতে পারে কিন্তু print একটি মাত্র string কে আউটপুট আকারে দেখাতে পারে।
echo ও print এর মূল পার্থক্য হল echo একটি বা অনেকগুলি string কে আউটপুট আকারে দেখাতে পারে কিন্তু print একটি মাত্র string কে আউটপুট আকারে দেখাতে পারে।
ইনফ্রারেড রশ্মি দেখার পদ্ধতিঃ (খুবই সহজ কিন্তু দারুন)
ইনফ্রারেড রশ্মি আমরা খালি চোখে দেখতে পাইনা, কিন্তু নিচের পদ্ধতিতে সহজেই তা দেখতে পাই। টিভি বা অন্যকোনো রিমোট এর সেন্সর L.E.D হল ইনফ্রারেড রশ্মির একটি উৎস। এটিকে ফোনের ক্যামেরা বা ডিজিট্যাল ক্যামেরা দিয়ে দেখা যায়। তাই রিমোটের কোনো সুইচ প্রেস করা অবস্থায় সেন্সর L.E.D কে ( যেটি রিমোটের মাথার দিকে থাকে ) ফোনের
প্যালিনড্রম (palindrom) এর মজা—
প্যালিনড্রমিক শব্দ হল সে সমস্ত শব্দ, যাদেরকে উল্টো করে পড়লেও শব্দটি একই থাকে।
English এ এই ধরনের অনেক শব্দ আছে যেমন-- level, Malayalam, ইত্যাদি। আবার বাংলাতেও এই ধরনের শব্দ আছে যেমন-- সুবর্ন বসু, রমাকান্ত কামার, রায়মনি ময়রা , ইত্যাদি।এদের সামনে থেকে ও উল্টো করে পড়লে একই শব্দ হয়।
শুধু শব্দই নয় প্যালিনড্রমিক বাক্যও হয় যেমন---
English এ এই ধরনের অনেক শব্দ আছে যেমন-- level, Malayalam, ইত্যাদি। আবার বাংলাতেও এই ধরনের শব্দ আছে যেমন-- সুবর্ন বসু, রমাকান্ত কামার, রায়মনি ময়রা , ইত্যাদি।এদের সামনে থেকে ও উল্টো করে পড়লে একই শব্দ হয়।
শুধু শব্দই নয় প্যালিনড্রমিক বাক্যও হয় যেমন---
অভ্র তে অটো কারেক্ট (Auto correct) শব্দ যোগ করার পদ্ধতি :
আজ ২১ ফ্রেবুয়ারী আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস। আর অভ্র আমাদের দিয়েছে মাতৃভাষা বাংলা কে সহজ ভাবে লেখার উপায়। অভ্র পপুলার হওয়ার মূল কারন হল এর উনিকোড ভিত্তিক ও ফেনোটিক বাংলা লেখা। উনিকোড ভিত্তিক হওয়ার কারনে এটা দিয়ে লেখা বাংলা ওয়েবপেজ , ইমেইল, ফেসবুক ও আন্যান্য যেকোনো ক্ষেত্রে যেকোনো অপারেটিং সিস্টেমে দেখা যায়। ইউজারের মেশিনে আলাদা করে
আমার পিএইচপি (PHP) শেখা (পিএইচপি ভেরিয়েবেল) পর্ব-৩
পিএইচপি ভেরিয়েবেলঃ
ভেরিয়েবেল এর কাজ হল ডাটা স্টোর করে রাখা।
পিএইচপি একটি Loosely টাইপ ল্যাঙ্গুয়েজ অর্থাৎ এর ভেরিয়েবেল ডিক্লেয়ার করার সময় উল্লেখ করতে হয় না যে এটা কি টাইপের ভেরিয়েবেল । পিএইচপি ভেরিয়েবেল শুরু করতে অবশ্যই $ চিহ্ন ব্যবহার করতে হবে। এক্ষেত্রে তিন ধরনের
ভেরিয়েবেল এর কাজ হল ডাটা স্টোর করে রাখা।
পিএইচপি একটি Loosely টাইপ ল্যাঙ্গুয়েজ অর্থাৎ এর ভেরিয়েবেল ডিক্লেয়ার করার সময় উল্লেখ করতে হয় না যে এটা কি টাইপের ভেরিয়েবেল । পিএইচপি ভেরিয়েবেল শুরু করতে অবশ্যই $ চিহ্ন ব্যবহার করতে হবে। এক্ষেত্রে তিন ধরনের
আমার পিএইচপি (PHP) শেখা (কোড লেখা হল শুরু) পর্ব-২
প্রথমে দেখবো কিভাবে আমরা প্রথম পিএইচপি কোড লিখব। পিএইচপি কোড লেখার সময় লক্ষ্য রাখতে হবে যেন ফাইল টার এক্সটেনশান .php হয় অর্থাৎ পিএইচপি ফাইল টার নাম test.php টাইপের। আর পিএইচপি স্ক্রিপ্ট লিখতে হয় এইচটিএমএল ট্যাগের ভিতরে। পিএইচপি স্ক্রিপ্ট
আমার পিএইচপি (PHP) শেখা (ভূমিকা) - পর্ব ১
পিএইচপি নামটা ওয়েব ডেভেলপিং এর ক্ষেত্রে খুবই পরিচিত একটি নাম ।আবার পপুলার সামাজিক সাইট ফেসবুক পিএইচপি ল্যাঙ্গুয়েজ -এ লেখা। এটা একটি ওয়েব বেজড programming language. html এর ক্ষেত্রে javascript দ্বারা অনেক কিছু খুব সহজেই করা গেলেও file write বা read খুব সহজে করা যায়না ( বর্তমানে html5 এর ক্ষেত্রে করা গেলেও তা প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ এর মত নয়, কারন এক্ষেত্রে ওয়েব সিকিউরিটি খুবই গুরুত্বপূর্ন ।) যেহেতু এটা একটা ওয়েব
গলিগন বা ক্রমিক আইসোগন গনিতের একটি খুব মজার জিনিস
গলিগন বা ক্রমিক আইসোগন গনিতের একটি খুব মজার জিনিস। কি এই গলিগন বা ক্রমিক আইসোগন ? এটি আসলে একটি বহুভূজ যার সমস্ত কোন গুলি সমকোন আর বাহু গুলি ক্রমিক পূর্নসংখ্যা (integer) তাই এর নাম ক্রমিক আইসোগন।আর মজার ব্যাপার বাস্তব সমস্যা বা ধাঁধায় পরিনত করা যায়।
শুরু করলাম আমার বাংলা ব্লগ লেখা
উফঃ-- শুরু করলাম আমার বাংলা ব্লগ লেখা । অনেক দিন ধরেই ইচ্ছা বাংলায় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি নিয়ে কিছু লেখা। আসলে ওয়েব ডিজাইন টা একটু আধটু জানি বলে ওয়েব সাইট ডিজাইন করতে করতেই সময় চলে যায় কিছু লেখা আর হয়না। এবারে তাই ঠিক করলাম ডিজাইনের পিছনে বেশি সময় দিলে হবে না । তাই গুগুল ব্লগস্পটে