এখানে A,B,C বিন্দু তিনটি একটি ত্রিভুজ গঠন করেছে । এই বিন্দু গুলিকে ও বাহু গুলিকে মাউস পয়েন্টার দিয়ে সরিয়ে বা টাচ করে সরিয়ে(অর্থাৎ ড্রাগ করে)ত্রিভুজটিকে যেকোনো আকারে পরিবর্তন করা যায় । আবার AB ও AC
-
This is default featured slide 1 title
Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by NewBloggerThemes.com.
-
This is default featured slide 2 title
Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by NewBloggerThemes.com.
-
This is default featured slide 3 title
Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by NewBloggerThemes.com.
-
This is default featured slide 4 title
Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by NewBloggerThemes.com.
-
This is default featured slide 5 title
Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by NewBloggerThemes.com.
গণিত ল্যাবরেটরিঃ-(শুরু)
বিজ্ঞানের অন্যান্য বিষয়ের তুলনায় গণিতে থিওরির ভাগ অনেকটাই বেশী । অর্থাৎ গণিতের কোনো বিষয় নিয়ে পরীক্ষা বা পর্যবেক্ষন করার ক্ষেত্র অনেকটাই সীমিত ।
তবু কিছু কিছু ক্ষেত্রে বিশেষ করে জ্যামিতির উপপাদ্য বা প্রোয়োগ গুলিকে অনেকদিন থেকেই হাতে কলমে করা দেখতে পাওয়া যায় ।পরবর্তী কালে বিশেষ করে এখন বিভিন্ন সফটওয়্যার ও প্রোগ্রামের সহায়তায় গণিতের প্যাক্টিক্যাল দিকটি সুন্দর করে তুলে ধরা হচ্ছে।
কিভাবে সাধারন ছবি থেকে স্ক্যান করে পিডিএফ বই তৈরী করা যায় (Using Scan tailor software )
বই প্রত্যেকের কাছেই একটি গুরুত্বপূর্ণ বস্তু। কিন্তু ডিজিটালাইজেশানের সাথে সাথে সে ছাপা অর্থাৎ প্রিন্টেড বই যেন কিছুটা হলেও আমাদের থেকে দূরে চলে যাচ্ছে। আর তার বিকল্প হিসাবে আমাদের হাতে আসছে পিডিএফ , ইপাব , মোবি ,DJVU ইত্যাদি ফরম্যাটের বই। সবচেয়ে জনপ্রিয় ফরম্যাট হল পিডিএফ । স্ক্যানার না থাকলেও খুব পুরানো বা নতুন বই এর পাতার ছবি তুলে
৫টি বলের জাগলিং
আমরা প্রায়ই বিভিন্ন সার্কাসে সাধারনত জাগলিং দেখতে পাই । তাছাড়া জাগলিং আমাদের দেশে খুব একটা প্রচলন নেই। এখানে আমার করা ৫ বলের জাগলিং ভিডিও দিলাম।
এক পরিসংখ্যানবিদের গল্পঃ
এক পরিসংখ্যানবিদ কখনো প্লেনে চড়েন না ।কারণ তিনি বিভিন্ন পরিসংখ্যান ঘেঁটে দেখেছেন একটি প্লেনে বোমা থাকার সম্ভাবনা ১/১০,০০০ । তো তিনি সেই ঝুঁকি নেন না। একদিন এই পরিসংখ্যানবিদ্ গেছেন একটি আমন্ত্রন সভায় , তাও আবার প্লেনে করে।
মানব কম্পিউটারঃ শকুন্তলা দেবী
ভারতের একজন আধুনিক গণিতবিদ ছিলেন শকুন্তলা দেবী । ১৯২৯ সালের ৪ নভেম্বর ব্যাংগালুরু তে জন্মগ্রহন করেন এই শকুন্তলা দেবী। বাল্যকাল থেকেই তাঁর ছিলো অসাধারন স্মরনশক্তি ও গননা দক্ষতা। যদিও তাঁর সেই ক্ষমতা কে প্রথমের দিকে কেউই গুরুত্ব দেননি।
সেরা পাজেল /ধাঁধা ('রুবিক কিউব')
1974 সালে হাঙ্গেরীয়ান প্রফেসার এনরো রুবিক (Enro Rubik) একটি 'ম্যাজিক কিউব' নামে একটা খেলনা আবিষ্কার করেন । এটার ছয়টি তলের প্রত্যেকটি আলাদা রঙ যুক্ত ও প্রতি তলে ৯টি করে বর্গাকার অংশ থাকে যেগুলিকে ঘোরানো যায়। সমস্যাটি হল রঙ গুলি এলমেলো করা এমন একটি কিউব কে ছয়টি তলেই সঠিক ভাবে সাজাতে হবে ।
গণিতের গল্পঃ ওয়ান থার্ড এক্স কিউবড
রেস্টুরেন্টে লাঞ্চ করতে গেছেন দুইজন গণিতবিদ। একজন অন্যজনকে বলেন, "বড়ই পরিতাপের বিষয় সাধারণ মানুষ গণিত খুব কম জানে। " দ্বিতীয় জন তাতে একমত পোষণ না করে বলেন, "না, এ ঠিক নয়। অধিকাংশ মানুষ যথেষ্ট পরিমাণে গণিত বুঝতে পারে।
‘মিট্টিকুল' মাটির তৈরী ফ্রিজঃ
বাষ্পায়ন শীতলতার সৃষ্টি করে , তাই কুঁজোর জল ঠান্ডা থাকে । এই সহজ বিজ্ঞানের নীতি টুকু আমরা সবাই জানি । আর এই ছোট্ট নীতিকেই কাজে লাগিয়ে মাটির একটা ফ্রিজ তৈরী করেছেন গুজরাটের প্রজাপতি মনসুখ নামের এক সাধারন কুমোর।
জগদীশচন্দ্র বসুর সাহিত্যের ভাষায় অদৃশ্য আলো
(অর্থাৎ ইনফ্রারেড বা ঐ জাতীয় আলো ) দেখার যন্ত্রের বর্ননা] অদৃশ্য আলো দেখিবার জন্য কৃত্রিম চক্ষু নির্ম্মাণ করা আবশ্যক।
গল্পঃ গণিত এমনই নিখুঁত
গেছেন ৩ জন বিজ্ঞানী একজন জীবিজ্ঞানী, একজন পদার্থবিদ্ আর একজন গণিতবিদ। বিকেলে ঘুরতে ঘুরতে তারা কিছুটা দূরে একটা সাদা ছাগল দেখতে পেল । জীববিজ্ঞানী বলল –
বাঙালী গণিতবিদ রাধানাথ শিকদার ও এভারেস্ট এর উচ্চতা
১৮৪৫-১৮৫০ সালে হিমালয় পর্বতমালার শৃঙ্গগুলির ও ঐ অঞ্চলের জরিপের কাজ শুরু হয় জর্জ এভারেস্ট নামের এক ইংরেজের নেতৃত্বে । তারই এক কর্মচারী ছিলেন রাধানাথ শিকদার । তখন বেশীরভাগ শৃঙ্গগুলির নাম দেওয়া হত রোমান অক্ষরের সাহায্যে ।
সত্যি ! এরকমও হয় !! (ইন্ডিয়ানা পাই বিল)
গনিতে রাজনীতি বা আইন ইত্যাদি প্রবেশ করলে যে কি ভয়ঙ্কর পরিনতি হয় তা ইন্ডিয়ানা পাই বিল থেকে বোঝা যায়। ইন্ডিয়ানা আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্রের একটি রাজ্য । ১৮৯৭ সালের Indiana General Assembly তে একটা অদ্ভুত বিলের প্রস্তাব করা হয় ।
আজ বর্গমূল দিবস (Square Root Day)
(এটা একটা বর্গমূল দিবসে ফেসবুক পেজে প্রকাশিত করেছিলাম আজ অন্য তারিখে প্রকাশ করা হল ) বর্গমূল দিবস বা Square Root Day হল এমন একটা দিন- যখন কোনো মাসের দিন ও মাস , বছরের শেষ দুটি অংকের(digit) বর্গমূল হয়।
রাজা ও বণিকঃ গণিতের গল্পো
এক রাজ্যে এক বণিক এলো। বণিক রাজাকে বলল , আমি আপনার ১ পয়সা আশীর্বাদীর বিনিময়ে ১,০০,০০০ (এক লক্ষ) টাকা প্রনামী দিতে চাই। রাজা তো অবাক, এত বোকা মানুষও থাকে নাকি!! রাজা বণিককে জিজ্ঞাসা করলো আর কোনো শর্ত নাই তো । বনিক বলল-
বিস্ময়কর রঙিন আলোর প্রদর্শনীঃ মেরু প্রভা
সূর্য পৃথিবী থেকে অনেক দূরে থাকলেও , এই সূর্যের প্রভাবেই পৃথিবীর বুকে ঘটে চলে বিস্ময়কর প্রাকৃতিক ঘটনাবলি । সূর্যের চার্জযুক্ত কনা , পৃথিবীর বায়ুমন্ডল,চৌম্বকক্ষেত্র ও ম্যগনেটোস্ফিয়ারের প্রভাবে মেরু প্রদেশে সৃষ্টি হয় এমনই এক বিচিত্র রঙিন আলোর প্রদর্শনী ।
π এর মান বের করার অদ্ভুত পদ্ধতি: বুফনের সূচ্
π এর মান বের করার একটি অদ্ভুত পদ্ধতি হল Buffon's needle বা বুফনের সূচ্ পদ্ধতি। এখানে যেটা করা হয় সেটা হল সমান দুরত্বে কতগুলি সমান্তরাল সরলরেখা টানা থাকবে । আর থাকবে কিছু কাঠি যাদের দৈর্ঘ্য ঐ সমান্তরাল সরলরেখার মাঝের দূরত্বের চেয়ে একটু কম।
আজ পাই(π) দিবসঃ আজকের দিনে
(এই পোস্টটি ১৪ ই মার্চ অর্থাৎ পাই দিবসের দিন ফেসবুক পেজে প্রকাশ করা হয়ে ছিলো । সেটা অপরিবর্তিত রেখে অন্য তারিখে প্রকাশ করা হল ) আজ বিশ্ব পাই দিবস । যেহেতু π এর মান প্রায় ৩.১৪ তাই ইংরাজি ক্যালেন্ডারে ৩য় মাস
গ্রীক বীর একিলিস ও কচ্ছপের গল্পঃ- জেনোর প্যারাডক্স
একজন গ্রীক বীর হল একিলিস । একদিন এক কচ্ছপের ইচ্ছা হল সে একিলিসের সাথে দৌড় প্রতিযোগিতা করবে ।সেই কথা সে একিলিস কে জানালো । একিলিস প্রথমে খুব অবাক হল এই ভেবে যে কচ্ছপের মত ধীর গতির প্রানী এসেছে তার মতো বীরের সাথে প্রতিযোগিতা করতে।
অদ্ভুত মাছ শিকার কৌশলঃ পাখি দিয়ে মাছ শিকার
ছিপ বা জাল ছাড়া জেলে আমাদের দেশে ভাবাই যায় না । কিন্তু এসব ছাড়াই সেই প্রাচীন কাল থেকেই মাছ শিকার করে চলেছে চীন ও জাপানের কিছু জেলেরা ।তবে তাদের সাথে থাকে একটি পাখি নাম করমর্যান্ট পাখি (Cormorant)। এরা
π -এর মান মনে রাখার উপায়
গনিতের জগতে π একটা গুরুত্বপুর্ণ ধ্রুবক । সেই প্রাচীন কাল থেকে চেষ্টা চলে আসছে কিভাবে এই π এর মান আরো নিখুত ভাবে ও বেশি দশমিক স্থান পর্যন্ত নির্নয় করা যায় । আবার কিছু কিছু মানুষ আছেন যারা এই পাইয়ের মান মনে রাখাকে চ্যালেঞ্জ হিসাবে নেন ।
গণিতঃ যে প্রমান হয়নি আজও...
'থিওরি' যা গণিতের ভিত্তি । আর সেই থিওরির আছে যুক্তিগ্রাহ্য প্রমান, তা সে জটিল কোনো থিওরিই হোক বা সহজ কোনো থিওরিই হোক । আবার কিছু কিছু রেজাল্ট আছে যেগুলিকে সত্য মনে হলেও কোনো প্রমান আজও পাওয়া যায়নি, কিন্তু
মেরি কুরি ও কিছু তথ্যঃ-
১) তিনি একমাত্র বিজ্ঞানী যিনি দুটি শাখায় ( পদার্থবিদ্যায় ও রসায়নে নোবেল পেয়েছেন ।) ২) তিনিই প্রথম মহিলা নোবেল প্রাপক । ৩) তাঁর ল্যাবরেটরি নোটবুক সীসার বাক্সে রাখা আছে , যেহেতু তিনি তেজস্ক্রিয়া নিয়ে গবেষনা করতেন তার প্রভাব থেকে বাঁচতে ।
সবচেয়ে সুন্দর গানিতিক সমীকরনঃ-
লিওনার্দ অয়লার আবিষ্কৃত e^(π*i)+1=0 কে (Euler identity) সবচেয়ে সুন্দর গানিতিক সমীকরন (The most beautiful equation) বলা হয়ে থাকে। গণিতের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ পাচঁটি ধ্রুবক (π ,0 ,1 ,i,e) এই সমীকরণে দেখা যায়।
পাজেলঃ তিনটি গ্লাসের ধাঁধাঃ
একটা টেবিলে তিনটি গ্লাস রাখা আছে । যার মাঝের (চিত্রে B) টার মুখ নিচের দিকে । আর বাকি ২টোর (চিত্রে A আর C) মুখ উপরের দিকে ।এখন সমস্যাটি হল তিনটি গ্লাস-এরই মুখ উপরের দিকে করতে হবে (এক বা একাধিক ধাপে) একটা নিয়ম মেনে।
গনিতের প্রয়োগঃ রামানুজন ও ATM
গনিতের ব্যবহার সর্বত্র । রামানুজনের পার্টিশান থিওরি ATM মেশিনে কাজে লাগে। কোনো ধনাত্বক পুর্ণসংখ্যা(positive integer) n এর পার্টিশান হল ওই সংখ্যাটিকে কত গুলি ধনাত্বক পূর্ণসংখ্যার যোগফল আকারে প্রকাশ । যেমন
প্রযুক্তিঃ Error 404 নামকরনের কারন কি?
আমরা যারা ইন্টারনেট ব্যবহার করি তারা error 404 . কথা টির সাথে পরিচিত । যখন কোনো ওয়েব পেজ বা ফাইল খুঁজে পাওয়া যায় না তখন ‘error 404 :file not found’ এই ধরনের মেসেজ দেয় । আচ্ছা এই এরর কে Error 404 ই কেনো বলা হয় ?
গনিতবিদ গাঊসের গল্পঃ
শিক্ষক সেদিন কাজে খুব ব্যস্ত ।ছোট্টো ছাত্ররাও খুব বিরিক্ত করছে। তখন তাদের কে কাজে ব্যস্ত রাখাতে শিক্ষক তাদেরকে ১ থেকে ১০০ পর্যন্ত সংখ্যা যোগ করতে বললেন।কিন্তু তাঁর কাজ দেওয়ার সাথে সাথেই একজন ছাত্র দাঁড়িয়ে সেই যোগফল ৫০৫০ বলে দিলো।
রমন এফেক্ট
১৯২১ সাল প্রথম বিদেশে পাড়ি সি ভি রমনের । যেতে যেতে সমুদ্রের সুবিশাল রূপে তিনি মুগ্ধ , আর তার সাথে রইলো বৈজ্ঞানিক চিন্তা । আচ্ছা সমুদ্রের জল নীল কেন? প্রশ্ন খেলে গেলো রমনের মাথায় । তাঁর আগে বিজ্ঞানী লর্ড রেলে ব্যাখ্যা করেছিলেন আকাশ নীল কেনো ।
পাই(π) এর রেকর্ড
অদ্ভুত সংখ্যা হল এই পাই (π) । এটা একটা অমূলদ সংখ্যা । প্রাচীনকাল থেকেই পাই এর চর্চা চলে আসছে নানা দেশে। তার সাথে চেষ্টা চলছে আরো নিখুঁত ভাবে পাই এর মান নির্নয়ের । আজ কম্পিউটারের সহায়তায় তা আরো সহজ হয়েছে। আর প্রাচীনকাল থেকেই
একটি গল্প ও একটুখানি গণিতঃ
সবে মাধ্যমিক পরীক্ষা শেষ করে ১০ জন বন্ধু গেছে একটি হোটেলে। সেখনে গিয়ে তারা ‘আমি এখনে বসব না, এখানে আলো কম, ওই চেয়ার খারাপ, আমি ওর পাশে বসব না ‘ ইত্যাদি বলে ঝগড়া করতে লাগলো । হোটেলের কর্তা এতক্ষন দূর থেকে দাঁডিয়ে তা দেখছিলো।
(স্টিভ জোবস্ স্পেশাল ) ব্লু বক্স নিয়ে মজা করতে করতেই জন্ম হল অ্যাপেলেরঃ
সালটা ১৯৭১ ,তখন ফোনের যুগ। ওজনিয়াক একটা আর্টিকেল পড়ছে। আর্টিকেলের নাম “সিক্রেট অফ দ্য ব্লু বক্স” ফ্রি তে দূরবর্তী স্থানে ফোন করা সংক্রান্ত একটা আর্টিকেল ।এটা তৈরী করেছিলেন একজন হ্যাকার, নাম জন র্ডাপার ।
গনিত যখন চিত্রে
নীচের ছবিটি এঁকে ছিলেন ডাচ শিল্পী এম সি এশার । ছবি তে আছে কিছু সাদা আর কালো পাখি। আর সাদা পাখি গুলোর মাঝের ফাঁকা স্থানে তৈরী হয়েছে কালো পাখি গুলি বা উল্টোটা । অর্থাৎ শুধু এই দুই রকমের পাখির ছবি দিয়েই সম্পূর্ণ মেঝেকে ঢেকে দেওয়া যায় (কোনো ফাঁক থাকে না) । গণিতের ভাষায় যাকে বলে 'টাইলিং' । এখনে
অলৌকিক বলে কিছু হয় না- ফাইনম্যানের গল্পঃ-
পদার্থবিদ্ রিচার্ড ফাইনম্যানের স্ত্রী তখন অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন। যখন তিনি হাসপাতালে তাঁর স্ত্রীকে দেখতে গেলেন সঙ্গে নিয়ে গেলেন তাঁদের অনেকদিনের স্মৃতি একটি ঘড়ি । যথারীতি ফাইনম্যান তাঁর স্ত্রীর সাথে দেখা করলেন আর তাঁকে দিয়ে এলেন সেই ঘড়িটা। পরে
স্যাম লয়েডের গেট অফ দা আর্থ প্যারাডক্স (get off the earth paradox)
স্যাম লয়েড নামটির সাথে আমরা হয়তো অনেকেই পরিচিত নই কিন্তু যারা ধাঁধা বা পাজেল বা প্যারাডক্স ভালোবাসে তারা সকলেই এই নামটির সাথে অতি পরিচিত। আজ আলোচনার বিষয় হল স্যামলয়েডের গেট অফ্ফ দ্য আর্থ' (Get Off the Earth)’ প্যারাডক্স । এই প্যারাডক্সটি তৈরীর মাধ্যমেই তিনি সম্ভবত বিপুল খ্যাতি লাভ করেছিলেন। এটা আলোচনার আগে
সমীকরণ বিজ্ঞান পত্রিকা ২০১৫
এই ব্লগের ২০১৫ সালের পোস্ট গুলি নিয়ে একটি পত্রিকার আকার (PDF) দেওয়া হল। নাম 'সমীকরন বিজ্ঞান পত্রিকা' । বইটির দুটি ভার্সান (মোবাইল ভার্সান ও ডেস্কটপ ভার্সান )
অপ্টিক্যাল ইলিউশানঃ উল্টো ছবি
এই ছবিটা খুব ভালো করে লক্ষ্য করুন। আপনি হয়তো ভাবছেন এটা তো একটা প্রাকৃতিক দৃশ্যের ছবি। হ্যাঁ অবশ্যই এটা একটা প্রাকৃতিক দৃশ্যের ছবি , তবে আপনি দেখছেন সম্পূর্ণ উল্টো ভাবে। এবার আসল
বিজ্ঞানের মজার গল্পঃ নিউটন ও ক্যলকুলাস আবিস্কার
ক্যালকুলাসের কথা আমরা সবাই জানি । এই ক্যলকুলাস আবিস্কারের কৃতিত্ব দুজন মানুষকে দেওয়া হয় একজন স্যার আইজ্যাক নিউটন ও অন্যজন লেইবনিজ্ । যখন ক্যলকুলাস আবিস্কার হল তখন এই দুই মহান মানুষের মধ্যে বিবাদ বেঁধে গেলো। তাদের বিবাদ, কে আগে ক্যলকুলাস আবিস্কার করেছে তা নিয়ে। তাদের এই বিবাদের মীমাংসার জন্য
নীল জলের বোতল ও কুকুর তাড়ানো কি বিজ্ঞানসম্মত
সম্প্রতি একটি ঘটনা প্রায়ই আমাদের চোখে পড়ে তা হল বাড়ির সামনে নীল রঙের জল ভরা বোতল টাঙানো যার দ্বারা নাকি কুকুর তাড়ানো যায় । তাদের বক্তব্য এই নীল রং দেখে নাকি কুকুরেরা ভয় পায়! আসলে সত্যিকি তাই? বিজ্ঞান কি বলে?
বিজ্ঞানের গল্প- এডিসন
আমরা সকলেই টমাস আলভা এডিসন এর কথা জানি যিনি বৈদ্যুতিক বাল্ব তৈরী করেছিলেন। তিনি অনেক পরীক্ষা-নিরীক্ষা করার পর একটা ভালো মানের বাল্ব তৈরী করলেন। তাঁর গবেষনা সফল হওয়ায় তাঁর কর্মচারীরা খুব খুশি হল। এর পর সেই বাল্বটা জনসমক্ষে প্রকাশ করার সময় এল। এডিসন তাঁর এক কর্মচারীকে বাল্বটি আনতে বললেন।
নোবেল পুরস্কার ২০১৫ রসায়ন
২০১৫ সালের রসায়নে নোবেল পুরস্কার ঘোষনা করলো 'সুইডিশ একাডেমি অফ সাইন্স' । এবারে যৌথ ভাবে রসায়নে নোবেল পেলেন তিন জন বিজ্ঞানী-
ম্যজিক এর গল্পঃ পিসি সরকার ও দ্বিখন্ডিত তরুনী
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর আরেকজন দীপ্তিমান যাদুকর আবির্ভূত হলেনঃ বাঙালী প্রতুলচন্দ্র সরকার (পি সি সরকার সিনিয়র) । প্রাচ্যের সর্বশ্রেষ্ঠ যাদুকর রূপে খ্যাতি লাভ করে ১৯৫৫ সালের মধ্যেই তিনি পাশ্চাত্য জগতেরও অনুরূপ সাফল্যের জন্য তৈরী হলেন, পৃথিবীর সেরা জাদুকর বলে যাঁরা দাবী করেন , তাদের সবাইকে চ্যালেঞ্জ জানাতে।
একটি প্রদর্শনেই সরকার রাতারাতি বিখ্যাত হয়ে উঠলেন
রামানুজ সংখ্যা
রামানুজ একবার অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন। তখন গনিতবিদ হার্ডি তাঁকে দেখতে যান। হার্ডি সাহেব যে গাড়ি করে তাঁকে দেখতে যান তার নম্বর ছিলো ১৭২৯ , তিনি রামানুজ কে বলেন এই সংখ্যাটি কি কোনো বিশেষ সংখ্যা? রামানুজ সঙ্গে সঙ্গেই বলে উঠলেন, ১৭২৯ একটি বিশেষ চিত্তাকর্ষক সংখ্যা , কারন
এপিজে আব্দুল কালামের গল্পঃ পাখি প্রেম
একদিন ডঃ এপিজে আব্দুল কালাম DRDO (Defence Research and Development Organisation) এর টিমের সাথে একটি বৈঠক করছিলেন। সেখানে আলোচোনা হচ্ছিলো কিভাবে বিল্ডিংটাকে প্রতিরক্ষা দেওয়া যায়। আলোচোনায় উঠে এলো পাঁচিলে কাঁচখন্ড লাগানোর কথা। কিন্তু ডঃ কালাম প্রস্তাবটিকে প্রত্যাখ্যান করলেন ও বললেন
অনুপ্রেরনামূলকঃ প্যারিসে জগদীশচন্দ্র বসু
১৯০০ সালে গিয়েছিলেন প্যারিস বিজ্ঞান সন্নিলনীতে তাঁর বিনাতারে বার্তা প্রেরণের কলাকৌশল দেখাতে। ভারতবর্ষের সর্বত্যাগী মহাসন্ন্যাসী বিবেকানন্দও সে সময় প্যারিসে ছিলেন। প্যারিসের বিজ্ঞান সম্মিলনী সম্পর্কে স্বামীজি তাঁর দিনলিপিতে লিখেছেন-
ম্যাজিকের গল্পঃ১ পি সি সরকার ও ' আই অ্যাম হিয়ার'
সিনিয়ার পিসি সরকার একটি ম্যাজিক প্রায়ই দেখাতেন - তিনি ম্যাজিক দেখাতে দেখাতে মঞ্চ থেকে কোথায় যেন অদৃশ্য হয়ে যেতেন আর কিচ্ছুক্ষন পরে দর্শক দের মধ্য থেকে বলে উঠতেন ' আই অ্যাম হিয়ার ' আসলে ব্যাপারটা ঘটতো কি তিনি মঞ্চে কোনো চিত্তাকর্ষক খেলা দেখাতে দেখাতে হঠাৎ-ই আড়াল হয়ে যেতেন আর একজন নকল পিসি সরকার মঞ্চে চলে আসতেন। দর্শকরা ম্যাজিকে এতই বুঁদ হয়ে থাকতো যে এই ব্যাপারটি তারা ধরতেই পারতো না। এই সুযোগে
সময় চলিয়া যায়...
আজকের দিনে আমরা সময়ের সাথে পাল্লা দিয়ে খুবই ব্যস্ত । সেই প্রাচীন কাল থেকে মানুষ সেই সময়কে মাপার চেষ্টা করে চলেছে। প্রথমের দিকে ছিলো সূর্য ঘড়ি, যা সাধারনত কাঠি বা কোনো বস্তুকে রেখে তার ছায়ার গতিবধি লক্ষ্য করে সময় নির্ধারন করা হত। তারপর এল জলঘড়ি
উচ্চ গনিতে প্রযুক্তির ছোঁয়া wolframalpha
আসলে গনিত কথাটির সাথেই গননা বা Calculation কথাটি জড়িত। সেই বড় বড় সংখ্যার হিসাবের জন্য উদ্ভব হয়েছিলো ক্যালকুলেটর কিন্তু এতে শুধুমাত্র বড় বড় সংখ্যার যোগ বিয়োগ, গুন , ভাগ বা ঘাত হিসাব করা যায়। পরবর্তীতে এল
গনিতের গল্পঃ সৈনিক থেকে গনিতবিদ্
আমরা সকলেই কার্তেসিয়ান জ্যামিতি বা স্থানাঙ্ক জ্যামিতির কথা জানি। এই জ্যামিতির আবিষ্কারক গনিতবিদ্ রেনে ডেকার্তেস্ (Rene Descartes) তিনি কিন্তু প্রথমে ছিলেন সৈনিক। সালটা ১৬১৮ তিনি তখন সৈনিক হিসাবে হল্যান্ডের পথে পথে ঘুরে বেড়াচ্ছেন। তখন তিনি একটি পোস্টারের
মালিকা গুন
মহাবীরাচার্য ছিলেন একজন প্রাচীন ভারতীয় গনিতবিদ্ । তিনি নানা ভাবে পূর্বসুরিদের গনিত কর্ম কে উন্নত ও প্রসারিত করতেন। তাঁর লেখা 'গনিতসার সংগ্রহ' গ্রন্থে যে সমস্ত গনিতের সমস্যা পাওয়া যায় তার মধ্যে
ফুটবল থেকে আলো
প্রযুক্তির ছোঁয়ায় কিনা হয়, একটি ফুটবলও হয়ে উঠতে পারে বিদ্যুত উৎপাদক যন্ত্র । পৃথিবীর এখনো এমন অনেক জায়গা আছে যেখানে বিদ্যুতের সুব্যবস্থা পৌঁছায়নি। তাদের মুখে হাসি ফোটাতে অভিনব এক প্রযুক্তি নিয়ে এসেছে হার্ভাড ইউনিভার্সিটির কিছু গ্রাজুয়েট্ । তারা এনেছেন এমন এক ফুটবল যা
মোবিয়াস ব্যান্ড বা মোবিয়াস স্ট্রিপ।
আচ্ছা , এমন কি কোনো বস্তুর অস্তিত্ব আছে যার কেবল মাত্র একটিই তল আছে? ধরি একটি কাগজের পাতা, এটার কিন্তু দুটি তল একটি সামনের তল অন্যটি হল পিছনের তল। তাহলে বস্তু টি কি? এমনই এক বস্তুর প্রথম সন্ধান দেন গনিতবিদ মোবিয়াস। তাঁর নাম অনুসারে